শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
‎লালমনিরহাট জেলার ৩টি সংসদীয় আসনের ৫টি মনোনয়নপত্র গ্রহণ জেলা কাব হলিডে-২০২৫ অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত তামাকের আগ্রাসন বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি ১৫ বিজিবি’র মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযানে গাঁজা এবং ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ ২জন আসামী আটক ‎রাস্তা থেকে নামিয়ে ওরা বলেছিলো তোকে আজ জবাই করা হবে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদ পরিবারদের সংবর্ধনা, দোয়া মাহফিল ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদযাপিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য বিজয় র‍্যালী অনুষ্ঠিত এস.এস.সি ব্যাচ ২০২৬ এর পাঠ সমাপনী উদযাপন বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে আটিয়া কলা গাছ

লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে আটিয়া কলা গাছ

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার দেশী আটিয়া কলা মোটা ও লম্বা হয়। এ কলায় অনেক ভিটামিন ও প্রোটিন রয়েছে।

 

লালমনিরহাটের গ্রামগঞ্জে এখনো প্রচলিত রয়েছে, আটিয়া কলা ও চিড়া খেলে পাতলা পায়খানা কমে যায়।

 

লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের ফুলগাছ গ্রামের মোঃ হযরত আলী বলেন, দেশি আটিয়া কলা এক সময়ের জনপ্রিয় খাবার ছিল। আমি ছোট থেকে প্রতিদিন সকালে দেশী আটিয়া কলা দিয়ে ভাত খেতাম।

 

কুলাঘাট ইউনিয়নের খাটামারী গ্রামের হাসান আলী বলেন, যদি কারো পাতলা পায়খানা হয় তাহলে দেশী আটিয়া কলা আর দুধ, চিড়া খেলে ভাল হয়ে যায়।

 

কলা ব্যবসায়ী তরফ আলী বলেন, দেশী আটিয়া কলা এখন খুবই কম পাওয়া যায়। কিছু কিছু গ্রামে আটিয়া কলা পাওয়া যায়। তবে আগে অনেক পাওয়া যেত এখন তা কমে এসেছে। তবে এখনো কিছু কিছু গ্রামের মানুষ এই কলা খোঁজ করে।

 

ফুলগাছ গ্রামের সাহেব আলী বলেন, আমি আমার জমিতে এ আটিয়া কলার চাষ করেছি। এতে জমির ভাঙ্গণ কমে যায় শিখরের কারণে।

 

জানা যায়, একটি বড় মাপের কলা খেলে ১০০ ক্যালরির বেশি শক্তি পাওয়া যায়। কলাতে রয়েছে সহজে হজমযোগ্য শর্করা। শর্করা পরিপাকতন্ত্রকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে।

 

গবেষকেরা বলছেন, আটিয়া কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ নিশ্চিত করে। এ কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে।

 

ফুলগাছ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সেলিম বলেন, এ কলার বিচি বেশি হওয়ার কারণে কেউ বাণিজ্যিকভাবে চাষ করে না। তবে গ্রামের বাড়ির আশে-পাশে এ কলার গাছ দেখা যায়‌। বাণিজ্যিকভাবে চাষ করলে আটিয়া কলা টিকিয়ে রাখা সম্ভব।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone